ধবধবে সাদা পোশাকে একজন মধ্যবয়স্ক মহিলাকে প্রায়শই তৈমুরের সাথে ক্যামেরায় বন্দী হতে দেখা যায়। কখনও পরম স্নেহে ছোটে নবাব পুত্র তৈমুর আলি খানকে কোলে তুলে নিচ্ছেন আবার কখনও বা ক্যামেরার ফ্ল্যাশলাইট থেকে বাঁচিয়ে গাড়িতে বসিয়ে দিচ্ছেন তাঁকে। তিনি তৈমুরের ন্যানি। বহুদিন ধরেই সেই ন্যানির বেতন নেটিজেনদের চর্চার বিষয়। কেউ বলেন তাঁর বেতন নাকি দেড় লক্ষের থেকে এক টাকাও কম না। আবার কারও মতে দু লক্ষ হলেও আশ্চর্যের কিছু না।

অবশ্য এতে আশ্চর্য হওয়ারও বিশেষ কিছু নেই। একে সেলিব্রিটি পরিবার, তায় আবার নবাব। সেই পরিবারের ছেলের ন্যানির বেতন যে সাধারণ পরিবারের মতো হবে না সে কথা বলাই বাহুল্য।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে করিনাকে ন্যানির বেতন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে কি বললেন বেবো? করিনার সটান উত্তর, ‘আই ডোন্ট টক শপ’ অর্থাৎ কি না অন্য কারওর মাইনে কত সে বিষয়ে মুখ খুলতে নারাজ করিনা। তাঁর বক্তব্য যতক্ষণ তাঁর ছেলে নিরাপদে রয়েছে টাকাটা খুব একটা বড় ব্যাপার নয়। তবে বিশেষ সূত্র বলছে ন্যানির মাসিক বেতন কম করে দেড় লক্ষ টাকা।

 

তৈমুরের ন্যানি সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ জনপ্রিয়। তাঁর আলাদা ফ্যান পেজ রয়েছে। তৈমুর বিদেশ ভ্রমণে গেলে তিনিও সঙ্গে যান। তৈমুরকে নিয়ে বান্দ্রার আশপাশে ঘুরে বেড়ানোর জন্য তাঁর আলাদা গাড়ির ব্যবস্থাও রয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, জুহুর একটি হাই প্রোফাইল সংস্থা থেকেই করিনা বেছে নিয়েছিলেন এই ন্যানিকে। এই সংস্থা থেকে সন্তানের দেখভালের ন্যানি পেয়েছেন তুষার কপূর ও সোহা আলি খানও।

 

 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: