দেশে একের পর এক ঘটে চলেছে নারী নির্যাতনের ঘটনা। একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।এমনকি নির্যাতিতাকে প্রমাণ লোপাটের জন্য পুড়িয়ে মারার ঘটনাও আখছার ঘটছে।  প্রশ্ন উঠছে দেশে নারীদের নিরাপত্তা এমনকি পুলিশের ভূমিকা নিয়েও।  পুলিশের প্রতি মেয়েদের আস্থা কার্যত তলানিতে। অবশেষে ঠারেঠোরে স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মহারাষ্ট্রের পুণেতে পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের বৈঠকে তাঁর নির্দেশ নারী নিরাপত্তায় পুলিশকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। শিশু ও নারী নিরাপত্তা নিশ্চিত করে ফেরাতে হবে আস্থা।

তেলঙ্গনা থেকে উত্তরপ্রদেশ। বিহার থেকে ত্রিপুরা। গত কয়েকদিন দেশের বিভিন্ন কোণ থেকে উঠে এসেছে মেয়েদের উপর অত্যাচারের ছবি। হায়দরাবাদ, বক্সার এবং উন্নাওয়ে প্রাণ হারিয়েছেন তিন জন। সংসদের ভিতরে এবং বাইরে সরকারকে লাগাতার আক্রমণ করছে বিরোধীরা। উত্তরপ্রদেশকে ধর্ষণের রাজধানী বলে অভিযোগ করেছেন রাহুল-প্রিয়ঙ্কা। ঘরে-বাইরে এই প্রবল চাপে অবশেষে মুখ খুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পুলিশকে তাঁর নির্দেশ...

নারীদের নিরাপত্তায় পুলিশকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। নারী ও শিশুদের কাছে পুলিশকে আস্থা ফেরাতে হবে।

মহারাষ্ট্রের পুণেতে পুলিশের শীর্ষ কর্তাদের সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশকে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

গত এক বছরে দেশের নিরাপত্তাকে নিশ্চিত করতে তৈরি হয়েছে এগারোটি কোর গ্রুপ। তালিকায় আছে সন্ত্রাস দমন থেকে উপকূল নিরাপত্তা। রাজনৈতিক মহলের দাবি, নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় যে ফাঁক বিস্তর, তা এদিন প্রধানমন্ত্রীর বার্তাতেই স্পষ্ট।

 

 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: