নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে কার্যত জ্বলছে উত্তরপ্রদেশ। গত বৃহস্পতিবার থেকে তা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে। বিক্ষোভকারীদেক ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ লাঠিচার্জ এবং গুলি চালিয়েছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আদিত্যনাথ যোগীর মন্তব্যে তীব্র নিন্দা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দেশ জুড়ে অগ্নিগর্ভ আন্দোলন প্রতিরোধে গুলি চালিয়ে মারার যে নিদান দিয়েছেন, তার কড়া সমালোচনাও করেন তিনি। মমতা বলেছিলেন, ‘‘এটা কোনও সিএম (মুখ্যমন্ত্রী)-এর বক্তব্য হতে পারে! ওঁকে সিএম বলতেও শেম (লজ্জা) লাগে!’’ আবার পুলিশকে পাল্টা দিতে পুলিশের গাড়ি পর্যন্ত জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। পুরো ঘটনায় শেষ পাওয়া খবর পর্যন্ত এক নাবালক সহ ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এবার মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে দীনেশ ত্রিবেদীর নেতৃত্বে তার সদস্যের প্রতিনিধি দল উত্তরপ্রদেশ পাঠাচ্ছে তৃণমূল। শনিবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তীতে একথা জানানো হয়েছে। ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, ‘‘মানবিকতার মিশনে উত্তরপ্রদেশের লখনউতে যাচ্ছেন আমাদের প্রতিনিধিদল। যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের শোকার্ত পরিবারের সঙ্গে দেখা করবে প্রতিনিধিদল। তা ছাড়াও, ওই ঘটনায় আহতদের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা।’’

 

চার সদস্যের ওই দলে থাকবেন লোকসভার প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ দীনেশ ত্রিবেদী, জয়নগরের তৃণমূল সাংসদ প্রতিমা মণ্ডল, রাজ্যসভার সাংসদ মহম্মদ নাদিমূল হক এবং আবির বিশ্বাস। নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পাশাপাশি আহতদের সঙ্গেও কথা বলবেন তাঁরা। এ দিন ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, ‘‘মানবিকতার মিশনে উত্তরপ্রদেশের লখনউতে যাচ্ছেন আমাদের প্রতিনিধিদল। যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের শোকার্ত পরিবারের সঙ্গে দেখা করবে প্রতিনিধিদল। তা ছাড়াও, ওই ঘটনায় আহতদের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা।’’

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: