ভালবাসা যে কনো জাতি ধর্ম বর্ণ মানেনা তাই দলিত কে বিয়ে করে শুখের সংসার করছে তাঁরা। কিন্তু বিয়ের পর থেকেই মেয়ের বাবা অর্থাৎ উত্তরপ্রদেশের বিজেপি বিধায়ক ও তাঁর দাদা গুন্ডা পাঠিয়ে প্রাণে মেরে ফেলার চেষ্টা করছে এমনি বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন বিধায়কের মেয়ে। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোষ্ট করে বিধায়কের মেয়ের অভিযোগ দলিতকে বিয়ে করার খোসারত দিতে হচ্ছে তাকে।
 

ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, সন্মানীয় বিধায়ক পাপ্পু ভারতৌলজি এবং ভিকি ভারতৌলজি, দয়া করে এবার মেনে নিন,নিজেরা বাচুন এবং আমাদের শান্তিতে বাঁচতে দিন। আমি সত্যি বিয়ে করেছি ফ্যাশানের জন্য সিঁদুরটা পরিনি। বাবা আপনি যে রাজিব এবং রানার মতো নিজের কুকুর লাগিয়ে রেখেছেন আমাদের পেছনে, ওদের বলেদিন আমার মাথার ওপর থেকে যদি জল সরে যায় তাহলে ওদের পুরো পরিবার জেলে যাবে। 
আমরা পালিয়ে পালিয়ে বিরক্ত হয়ে পড়েছি। আমাদের প্রাণের ঝুঁকি রয়েছে। এরপর বিজেপি বিধায়কের মেয়ে সাক্ষী তাঁর বাবা ও ভাইকে অনুরোধ করেন যাতে তাঁর শ্বামি অভির পরিবারকে বিরিক্ত বন্ধ করে দেয়। ওরা কিছু করেনি যা করেছি আমি ও অভি করেছি। অভি ও অভির পরিবার মানুষই, জানোয়ার নয়, আমি ওদের সাথে খুশিতে থাকবো। তোমরাও শান্তিতে থাকো রাজনীতি করো।
 

ভবিষ্যতে যদি  আমার , অভি আর অভির পরিবারের কিছু ক্ষতি হয়, তার জন্য সিম্পূর্ণ দায়ী হবে বাবা ও রাজীব-রানা। এর পাশাপাশি অন্যএকটি ভিডিয়োয় সাক্ষী পুলিশ নিরাপত্তার জন্যও অনুরোধ করেন। ২৩ বছরের ওই তরুণীর নাম সাক্ষী মীশ্র। ওই তরুনি তাঁর পরিবারের বিরুদ্ধে গিয়ে তাঁর নিজের পছন্দের অজিতেশ কুমার নামে একজন কে বিয়ে করেছেন। 
গত বৃহস্পতিবার তারা পালিয়ে বিয়ে করে। অজিতেশ দলিত পরিবারের ছেলে। সেখান থেকেই গন্ডোগলের সূত্রপাত। পাত্র দলিত হওয়ায় বিয়েটা মেনে নেননি সাক্ষীর পরিবার। এর পরেই সাক্ষী তাঁর বাবা বিজেপির বিধায়ক রাজেশ মিশ্র ওরফে পাপ্পু ও ভাই ভারতৌল এবং ভাই ভিকি ভারতৌলের বিরুদ্ধে খুনের মতো গুরুতর অভিযোগ এনে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করেন।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: