ভাল কোর্স করিয়ে থাকলে, তাদের জন্য। সাধারন মানুষের ছেলেদের জন্য নয়। কারন তোমাকে চাকরী টা দিলে, আমার পকেট ভরবেনা। চাকরি টা বাইরে বিক্রি করলে, মোটা টাকা আসবে। তোমাদের জন্য তো, রেসিডেন্সি সার্টিফিকেট, রেশন কার্ডে পারলে নাম তুলে দেওয়া। তোমার বাড়ির মেয়ের বিয়ে হলে, বিডিও,বরো, এস.ডি.ও অফিসে গিয়ে ভিকারির মতো ,মেয়েকে সাথে করে,লাইন দিয়ে, পচিশ হাজার টাকা নেওয়া।


তার ফর্মালিটি পূরন করতে গিয়ে, নাভিশ্বাস উঠে যায়। তাও আবার পুরো টাকা পাবে কিনা সন্দেহ আছে। কাগজ পত্র পারফেক্ট করতে গিয়ে, বাকি কাটমানি ওখানেই দিতে হয়। তাইতো শাসক দলের নেতা- নেত্রীরা জোর গলায় বলে, আমি বিয়ের টাকা দিচ্ছি, সাইকেল দিচ্ছি, ব্যাগ,বই, মিড-ডে মিল দিচ্ছি। যা কুকুর বিড়াল মুখ দেয় না। দু টাকা কিলো দরে চাল দিচ্ছি। উজালা প্রকল্পের গ্যাস দিচ্ছি। ঘর, শৌচাগার বানিয়ে দিচ্ছি।

আমরা ভারতবর্ষের নাগরিক ভিকারির দলে । ভারতীয় হিসাবে , আমরা নিজেদের কত ছোট করে ফেলেছি। আজ জনগনের দ্বারা জনগনের সরকার । মিথ্যে হয়ে গেছে।  স্বজন -পোষন মনোভাব ছেরে , আমাদের অঞ্চল ভিক্তিক চাকরি টা দিলে, আমাদের ভিক্ষা নিতে হবে না। আমাদের ছেলে মেয়েদের স্বপ্ন চাহিদা আমরা নিজেরাই সসম্মানের সাথে পূরন করতে পারব। আপনাদেরও আর ভোট ভিক্ষে করতে হবে না। অনায়াসেই ভোট পেয়ে যাবেন।


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: