জঙ্গি হামলার সম্ভাবনার কথা বলে অমরনাথ যাত্রা থেকে তীর্থযাত্রী এবং পর্যটকদের ফিরে আসার জন্য বিবৃতি জারি করা হয়েছে। শুধু কি সেই কারণেই নাকি অন্য কোনও কারণ আছে ? কেন এতো আধা সেনা মোতায়েন করা হচ্ছে কাশ্মীরে ? এই প্রশ্নের উত্তর না পেয়ে তৈরি হয়েছে নানা বিভ্রান্তি। অমিত শাহের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বা রাজনাথ সিংহের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক কাশ্মীর নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, মোদী সরকার কি সংবিধানের ৩৭০ বা ৩৫এ ধারা তুলে দেওয়ার ঘোষণা করতে চলেছে? না কি জম্মু-কাশ্মীরকে তিন প্রশাসনিক এলাকায় ভাগ করা বা বিধানসভার আসন পুনর্বিন্যাসের ঘোষণা হবে? কিন্তু উত্তর এখনও পাওয়া যায়নি। সেনা ও গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, এ সব কোনও জল্পনাই সত্যি নয়। কাশ্মীরে বড় রকমের নাশকতার পরিকল্পনা করছে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের মদতে পুষ্ট জঙ্গি সংগঠন।  

 

কংগ্রেস নেতা গুলাম নবি আজাদ বলেছেন এই নিয়ে আমরা সোমবার সংসদে প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি দাহি করব। প্রসঙ্গত, জঙ্গি হামলার সম্ভাবনা রয়েছে, তাই দ্রুত অমরনাথ যাত্রীদের উপত্যকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর সরকার। চলে যেতে বলা হয়েছে পর্যটকদেরও। শুক্রবার ভারতীয় সেনা এবং রাজ্য পুলিশের তরফে একটি যৌত সাংবাদিক বৈঠকে জঙ্গি হামলার সম্ভাবনার কথা জানানো হয়। সেখানে বলা হয় অমরনাথ যাওয়ার পথ থেকে প্রচুর বোমা, একটি ল্যান্ড মাইন এবং একটি টেলিস্কোপ স্নাইপার রাইফেল উদ্ধার করা হয়েছে। গোয়েন্দাদের দাবি, তীর্থযাত্রীদের সফর বানচাল করতে, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিরা হামলার ছক কষছে। এই ষড়যন্ত্রে সরাসরিভাবে যুক্ত রয়েছে পাক সেনাও।


 

 


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: