আজ রাত থেকেই ধর্মঘটে সামিল হচ্ছে রাজ্যের প্রায় ৮ লক্ষ ট্রাক। আর সে কারণেই হঠাত করে শুরু হয়েছে চরম জল্পনা। জল্পনার কারণ একটাই, বেড়ে যেতে পারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে এই ধর্মঘটে দুধ, ওষুধ আর জরুরি পরিষেবা ছাড়া কাউকেই রাস্তায় নামতে দেওয়া হয়নি। ইতিমধ্যেই ধর্মঘটের কথা না জানায় রাজ্যে ঢুকে পড়েছে ভিন রাজ্যের ট্রাক। তাই সকাল থেকেই দিল্লি রোডের পাশে সারি হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে পণ্যবাহী ট্রাক। কিন্তু কেন এই ধর্মঘট ? অ্যাসোশিয়েশন সূত্রে খবর, এমনিতেই পণ্য পরিবহনের সুযোগ অনেকটাই কমে গিয়েছে। তার ওপরে তেলের দাম হয়েছে আকাশ ছোঁয়া, বেড়েছে রোড ট্যাক্স ও পুলিসের অত্যাচার। তাই বাধ্য হয়েই ধর্মঘটে নামতে বাধ্য হয়েছেন ট্রাক মালিকরা। জানা গিয়েছে, এই ধর্মঘটের সমর্থনে তারকেশ্বরে বিক্ষোভও হয়।

 

অন্যদিকে, কার্যত চাপে পড়ে ট্যুইট প্রত্যাহার করল পিআইবি। গতকাল নেতাজীর একটি উক্তি দিয়ে মৃত্যুদিন হিসাবে ট্যুইট করে। তারপরই শুরু হয় চরম বিতর্ক। ক্ষুব্ধ হন অনেক বিজেপি নেতা-নেত্রীরা। এনকী এ রাজ্যের নেতা-নেত্রীরাও বিষয়টি ভালো ভাবে নেননি। আরএসএস নেতারাও বিষয়টি নিয়ে সরব হন। এরপরই আজ ট্যুইট প্রত্যাহার করল পিআইবি। এমনকী নেতাজী পরিবারের সদস্য এবং বিজেপি নেতা চন্দ্র বসু এই ট্যুইট প্রসঙ্গে মন্তব্য করেন, "কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। কোথাও কোনও ত্রুটি থেকে যাচ্ছে।" উল্লেখ্য, এদিন সকাল থেকে আজকের দিনটিকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর 'পুণ্যতিথি' হিসেবে উল্লেখ করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে দেখা যায় অনেক বিজেপি নেতাকেই।

 



మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: