দ্বিতীয় দিনেই ম্যাচের ছবি ৯০ শতাংশ পরিষ্কার হয়ে গিয়েছিল। আর তৃতীয় দিনে চা বিরতির পর বাংলাদেশ শেষ। ভারত জিতল ইনিংস ও ১৩০ রানে। সৌজন্যে ভারতের পেস অ্যাটাক। দুই দিন বাকি থাকতেই সিরিজে ১-০ এগিয়ে গেল বিরাট কোহালির দল। পরের টেস্ট ইডেনে ২২ নভেম্বর থেকে। যা গোলাপি বলে হবে। দিন-রাতের সেই টেস্টের দিকেই এখন নজর ক্রিকেটমহলের।

 

দ্বিতীয় দিনেই বোঝা গিয়েছিল মিরাকেল কিছু না ঘটলে এই টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশের হার বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। সবে ম্যাচের দ্বিতীয় দিন, আর এখনই বাংলাদেশের ইনিংসে হারের হাতছানি। কারণ, মায়াঙ্কের ২৪৩ রানের ঝকঝকে ইনিংস। সেই সঙ্গে রাহানে, পূজারা এবং জদেজার অপরাজিত ৬০ রানের সৌজন্যে দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের স্কোর ৬ উইকেট হারিয়ে ৪৯৩ রান। অর্থাত ৩৪৩ রানে এগিয়ে ভারত। দ্বিতীয় দিনে ৮৮ ওভারে উঠল ৪০৭ রান। যা এককথায় অভাবনীয়।

 

তৃতীয় দিনে ভারত আর ব্যাট হাতে মাঠে নামেনি। ইনিংস ডিক্লেয়র করে দেন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তবে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। টপ অর্ডার দাঁড়াতে না পারলেও মুশফিকুর রহিম এবং টেলেন্ডারদের লড়াইয়ে বাংলাদেশ ২০০-র গণ্ডি পার করে। ভারতের চারটে উইকেট নেন মহম্মদ শামি, তিন উিকেট নেন রবিচন্দন অশ্বিন। দুটি উইকেট নেন উমেশ যাদব এবং একটি উইকেট নেন ইশান্ত শর্মা।

 


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: