চালাতেন গাড়ি, স্ত্রী সাত সাতটি। আর‌ কোনো স্ত্রী-ই একে অপরকে চেনেন না। একই শহরে ‌সাতটি‌ স্ত্রী। সব স্ত্রীর মুখে এক কথা আমার স্বামীর অন্য কোন মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক নেই। এর ফলে বেজায় মুশকিলে পড়েছে পুলিশ। কার হাতে‌‌ তুলে‌‌ দেবে‌ মৃতদেহ। এবার ঘটনাটি খোলসা করে বলা যাক।
ঘটনাটি ঘটেছে হরিদ্বারে। হরিদ্বারের রবিদাস বস্তি এলাকার থাকতেন পবন কুমার(৪০)। পেশায় গাড়ি চালক৷ তিনি বাড়িতে বিষ খেয়ে ফেলার পর এক মহিলা তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে যান।সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়। পোস্টমর্টেমের পর নিহত ব্যক্তির শবদেহ তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় পুলিশ৷ কিন্তু সেটা করতে গিয়ে মহা মুশকিলে পড়ে তারা৷  মৃতদেহ নিচে পুলিশ স্টেশনে পৌঁছে যান মৃতের এক বা দু‘জন স্ত্রী নয়, একেবারে ৭ -৭ জন স্ত্রী !!! সব মহিলাই নিজেকে মৃতের স্ত্রী বলে দাবি করছিলেন৷ এবং আশ্চর্যের বিষয়ে কেউই অন্য আরেক স্ত্রী-র উপস্থিতির বিষয়ে কিছুই জানতেন না৷
এখানেই শেষ নয় , এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবর অনুযায়ি প্রথম ৫ মহিলা পুলিশের কাছে শবদেহ নিতে পৌঁছন। প্রত্যেকেই দাবি করেন মৃত ব্যক্তি তাঁর স্বামী ৷ প্রতি মহিলারাই দাবি ছিল তাঁর স্বামীর অন্য কোনও মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক থাকতেই পারে না ৷এই অসুবিধা চলাকালীনই পরিস্থিতি আরও জটিল হয় যখন আরও দুই মহিলা সেখানে পৌঁছে যান ৷


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: