পুরীর জগন্নাথ মন্দির। সারাবছর ধরেই দেশ-বিদেশ থেকে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগাম হয় এই মন্দিরে। কিন্তু এই মন্দির নিয়ে রয়েছে বেশ কিছু তথ্য, যা জানলে আপনি বিস্মিত হবেন। সেই তথ্যগুলি কী কী একবার দেখে নেওয়া যাক –

 

৭) মন্দিরের চূড়ায় যে পতাকাটি লাগানো রয়েছে তা সবসময় হাওয়ার দিকে নয়, হাওয়ার বিপরীত দিকে ওড়ে

 

৬) পুরীর যে কোনও জায়গা থেকে তাকালে মন্দিরের চুড়ার সুদর্শন চক্র আপনার সম্মুখীন থাকবে। অষ্টধাতুর তৈরি এই সুদর্শন চক্র

 

৫) সাধারণত দিনের বেলায় হাওয়া সমুদ্রের দিক থেকে তটের দিকে আসে। আর সন্ধ্যের সময় তটের দিক থেকে সমুদ্রের দিকে হাওয়া চলে। কিন্তু পুরীর ক্ষেত্রে তা ঠিক উল্টো। সকাল তটের দিক থেকে সমুদ্রের দিকে হাওয়া চলে, এবং সন্ধ্যায় সমুদ্রের দিকে থেকে তটের দিকে হাওয়া বয়

 

৪) আজ পর্যন্ত পুরীর মন্দিরের উপর দিয়ে কোনও পাখি বা বিমান উড়তে পারে না

 

৩) পুরী মন্দিরের সবচেয়ে অবিশ্বাস্য বৈশিষ্ট হল প্রসাদ। সারা বছর ধরেই সমপরিমান প্রসাদ রান্না করা হয়। কিন্তু ওই একই পরিমান প্রসাদ দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ হোক বা ২০ লক্ষ মানুষকে খাওয়ানো হোক তবু প্রসাদ কখনও নষ্ট হয় না বা কখনও কম পড়ে না।

 

২) মন্দিরের হেঁশেলে একটি পাত্রের উপর আর একটি এমন করে মোট ৭টি পাত্র আগুনে বসানো হয় রান্নার জন্য। এই পদ্ধতিতে যে পাত্রটি সবচেয়ে উপরে বসানো থাকে তার রান্না সবার আগে হয়। তার নিচের তারপরে। এভাবে করতে করতে সবচেয়ে দেরিতে সবচেয়ে নিচের পাত্রের রান্না হয়।

 

১) মন্দিরের ভিতরে সিংহদ্বারের মন্দিরে প্রবেশ করার পর প্রথম সিঁড়িতে পা রাখার সঙ্গে সঙ্গে সমুদ্রের আওয়াজ আর শুনতে পাওয়া যায় না। সমুদ্রের শব্দ শুনতে পাবেন।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: